know yourselves. information, computer, 7 wonders, various.

Friday, May 30, 2014

Starting Microsoft Word 2007-2013


office

Microsoft Word শুরু করা

কয়েকটি পদ্ধতিতে MS Word শুরু করা এবং ব্যবহার করা যায়। আমরা মূলত একটি প্রক্রিয়া বিশদ ব্যবহার করবো। পাশাপাশি বিকল্প কমান্ড দেওয়া থাকবে। নতুন ব্যবহারকারীদের যে কোন একটি পদ্ধতি বারবার ব্যবহার করে সফ্টওয়্যারটি রপ্ত করার পর বিকল্প পদ্ধতি অনুশীলন করা ঠিক হবে। MS Word শুরু করার জন্য নিচের Step গুলো একে একে ব্যবহার করুন।

word

Word 2007, word 2010 word 2013 ভার্সন

Windows XP, (service pack-3) Windows-7 বা Windows-8 যে কোন অপারেটিং সিস্টেম থেকে Word 2007, Word 2010 বা Word 2013 এর যে কোন ভার্সন কে Run করানো যায়। তবে Word এর ভার্সন সন্ধন্দে বলে রাখি Word 2003 বা তার আগের ভার্সনের word থেকে Word 2007 থেকে ইন্টারফেস সম্পূর্ন আলাদা। কাজেই Word 2007 এর আগের ভার্সনের ইউজারদের জন্য Word 2007 বা তার পরের ভার্সন ধরতে একটু অসুবিধা হতেই পারে। যেমন Word 2007এর আগের ভার্সনের ইউজাররা মেনু বা টুল বারের সাথে পরিচিত কিন্তু Word 2007 থেকে মেনু বা টুলবার নাই এখানে সমস্ত কমান্ড Ribon এবং Ribon গ্রুপের মধ্যে অবস্থিত।

আমাদের এই বইটি Word 2007 বা Word 2010 বা সর্বশেষ ভার্সন Word 2013 ভার্সনের জন্য লেখা হয়েছে। প্রথম দিকে আমরা Word 2007, Word 2010 এবং Word 2013 এর উপর আলাদা আলোচনা করবো

তবে এই ভার্সন গুলির ইন্টারফেস এবং কমান্ড 99.90% একই। কাজেই একটি ভার্সনের সাথে অন্যটির তেমন কোন পার্থক্য নাই। শুধুমাত্র Word 2007 খুললে Ribbon এর উপরে প্রথমে অথাৎ Home, Insert ইত্যদি রিবনের আগে অফিসের চিত্র সম্বলিত গোল Office বাটন থাকে এবং Word 2010 ও Word 2013 তে একই স্থানে চারকোনা File বাটন বা রিবন থাকে ক্লিক করলে কাজ একই হবে। কাজেই যে কোন একটি ভার্সন নিয়ে আলোচনা করলেই অন্য ভার্সন ব্যবহারকারীরাও সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন।

1. (Windows-7) - প্রথম Mouse পয়েন্টার (উর্ধ্বমুখী তীর) Start বাটনের clip_image002/clip_image004 উপর এনে ক্লিক করুন। দেখুন নিচের ছবির মত একটি Pop Up মেনু অর্থাৎ উর্ধ্বমুখী একটি মেনু আসবে, যেখানে নিচ থেকে যথাক্রমে All Programs এবং অন্যান্য সফট্ওয়্যারের নাম অথবা Log off, Turn off Computer, Help and Support, Search, Run, ইত্যাদি লেখা থাকবে।

2. এরপর Pop Up মেনুর উপরের দিক থেকে All Programs আইকনে Click করুন। আরেকটি Drop Down মেনু অর্থাৎ নিম্নগামী মেনু আসবে। যেখানে অনেক প্রোগ্রামের নাম লেখা থাকবে।

clip_image006

3. এখান থেকে Microsoft Office ফোল্ডারে Click করুন।

4. এখানেও অনেক প্রোগ্রামের নাম লেখা থাকবে। এখান থেকে Microsoft Word 2007 (clip_image008) বা Microsoft Word 2010 (clip_image010) বা Microsoft Word 2013 (clip_image012) এ Click করুন।

                                  clip_image019 clip_image021 clip_image023

অথবা

5. (Windows-8) - আপনি Login করা মাত্র চারকোনা আইকনসহ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনে সজ্জিত নতুন Windows-8 এর Start স্ক্রীন আপনার সামনে আসবে। এখন Microsoft Word 2007 বা Microsoft Word 2010 বা Microsoft Word 2013 বাটনে ক্লিক করলে এটি শুরু হবে।

clip_image026

Windows-8

কিছুক্ষণের মধ্যে পর্দায় MS-Word ষ্টার্টআপ Logo আসবে এবং শেষে MS Word এর একটি ফাঁকা স্ক্রীন আসবে।

একটি নতুন File/Document নিয়ে কাজ করা

যখনই আপনি Microsoft Word 2007/2010/2013 শুরু করবেন। আপনার সামনে একটি নতুন Blank ডকোমেন্ট আসবে। এ অবস্থায় আপনার সামনে যে Screen দেখতে পাচ্ছেন এটা হলো Microsoft Word এর Screen লক্ষ্য করুন Blank ডকোমেন্টের বামপাশে, উপরের দিকে একটা লম্বা দাগ জ্বলছে আর নিভছে। এটার নাম Inserttion Point (ইনসার্টশন পয়েন্ট) বা কার্সর (cursor)। এখানেই লেখা শুরু করা যায়। উল্লেখ্য কার্সর যেখানেই থাকবে লেখা শুরু করলে সেখান থেকেই লেখা হবে।

MS WORD 2007 Screen এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ

clip_image028

MS WORD 2010 Screen এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ

clip_image030

MS WORD 2013 এর Screen

Word 2013 তে সরাসরি screen না এসে Word 2013 Preview বক্সে উইজার্ড আসবে।

clip_image033

এখান থেকে Blank Document উইজার্ডে ক্লিক করলে Word 2013 স্ক্রীন আসবে।

clip_image035

Thursday, May 29, 2014

Typing in Microsoft Word


Word এ টাইপ করা: আপনার নাম লিখুন, যেমন:
clip_image002
উল্লেখ্য এক্ষেত্রে টাইপ করার সময় ওয়ার্ডের মাঝে ফাঁকা স্থান তৈরী করা ইত্যাদি করতে সমস্যা হতে পারে। শুধুমাত্র ফাঁকা স্থানের জন্য Spacebar প্রেস করুন। একটু পরেই আমরা এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
কিছু অতি প্রয়োজনীয় Key সম্বন্ধে আলোচনা - নিচে একটি পূর্ণাঙ্গ কী-বোর্ডের ছবি দেওয়া হলো-
clip_image004
Enter Key
কী-বোর্ডের মাঝামাঝি অবস্থানে Enter কী লেখা এবং বাম দিকে বাঁকানো অ্যারো ছবিসহ এই কী অবস্থিত। নতুন ফাঁকা লাইন তৈরীর জন্য Enter Key চাপতে হয়। এক্ষেত্রে কার্সর (Insertion Point) যেখানে থাকে সেখান থেকেই নতুন ফাঁকা লাইন বা প্যারাগ্রাফ তৈরী হয়।
clip_image006
প্রতিটি Enter প্রেসকেই Computer একটি করে প্যারাগ্রাফ ধরে নেয়। টাইপ করুন Bangladesh is my homeland এবং একবার Enter কী প্রেস করে আবারও টাইপ করুন I love it very much। লক্ষ্য করুন Enter কী প্রেস করার পর নতুন লাইন তৈরী হবে।
clip_image008
Spacebar Key
কী বোর্ডের নিচের সারির সবচেয়ে বড় কী টির নাম Spacebar Key। দুইটি Word এর মাঝে এক ঘর ফাঁকা জায়গা রাখার জন্য এই Key ব্যবহার করা হয়।
clip_image010
যেমন-bangladesh টাইপ করার পর এক ঘর ফাঁকা রাখার জন্য একবার Spacebar প্রেস করে টাইপ করুন is আবারও একবার Spacebar প্রেস করে টাইপ করুন my, আবারও একবার Spacebar প্রেস করে টাইপ করুন homeland।
clip_image012
Caps Lock Key
কী বোর্ডের বাম দিকের চতুর্থ সারির প্রথম কী টির নাম Caps Lock যদি সমস্ত লেখা বড় হাতের অক্ষর করতে হয় তা হলে Caps Lock কী একবার প্রেস করতে হবে। এই Key টি Switch হিসেবে কাজ করে। প্রথমবার প্রেস করলে Keyboard এর উপরে ডানদিকে Caps Lock লেখা বাতিটি জ্বলে উঠে, আবার Press করলে বাতিটি নিভে যাবে।
clip_image014
বাতিটি জ্বলা অবস্থায় কোন অক্ষর টাইপ করলে সবগুলি অক্ষরই বড় হাতের লেখা হয়। Caps Lock বাতি জ্বলা অবস্থায় টাইপ করুন- BANGLADESH IS MY HOMELAND এবং একবার Enter কী প্রেস করুন।
clip_image016
Shift Key
Caps Lock কী বন্ধ অবস্থায় যদি লেখা বড় হাতের অক্ষরের করতে হয় তবে Shift কী প্রেস করতে হয়। এই কী টি যৌথভাবে কাজ করে। সাধারণত Caps Lock বাতি বন্ধ অবস্থায় কোন অক্ষর লিখলে সেগুলি ছোট হাতের লেখা হয়। কিন্তু Shift কী প্রেস করা অবস্থায় (না ছেড়ে) কোন অক্ষর লিখলে সেগুলি বড় হাতের হবে।
clip_image018
যেমন: ৫ বার b প্রেস করলে bbbbb এরকম লেখা হবে কিন্তু Shift কী চেপে ধরে রেখে ৫ বার লিখলে BBBBB এরকম লেখা হবে। Keyboard- এর বেশ কিছু Key তে ২টি অক্ষর আছে। যেমন 3 (তিন) এই Key ৫ বার প্রেস করলে 33333 এরকম লেখা হয় কিন্তু Shift কী ধরে রাখলে ##### এরকম লেখা হয়। এভাবে @$%^&*() এই চিহ্নগুলি লেখা যায়।
clip_image020
এখন Bangladesh লিখতে হবে এবং B টি বড় হাতের হবে। সুতরাং Shift কী প্রেস করা অবস্থায় B টাইপ করুন এবং. Shift কী বাদে angladesh টাইপ করুন।এরপর একবার Spacebar কী প্রেস করুন একঘর ফাঁকা তৈরী হবে। লিখুন is আবারও Spacebar কী প্রেস করুন, লিখুন my এবং আবারও Spacebar প্রেস করুন, লিখুন homeland। শেষে লেখাটি দেখাবে Bangladesh is my homeland.
clip_image022
Tab Key
এই কী প্রেস করলে কার্সর Half inch (.৫ ইঞ্চি) ফাঁকা জায়গা তৈরী করে।
clip_image024
Cursor Key Set
কী বোর্ডে Enter কীর নিচে একটু ডানে- উপর, নিচ, ডান, বাম- এ তীর চিহ্নসহ চারটি কী আছে- এগুলিকে Cursor কী সেট বলে।
clip_image026
লেখার মাঝে Cursor কে উপরে, নিচে, ডানে, বামে Move করার জন্য এই Key Set গুলো ব্যবহার করা হয়। টাইপ করুন- Bangladesh is my homeland এর my এর মাঝে Cursor কে রাখুন। শেষে লেখাটি নিম্নরূপ দেখাবে-
clip_image028
Back Space Key
কী বোর্ডে Enter কীর উপরে বামদিকে তীর চিহ্ন যুক্ত কী টির নাম Back Space কী। লেখা মোছার জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়, Cursor যেখানে থাকে তার বামপাশের লেখা অক্ষর একটা একটা করে মুছে যায়।
clip_image030
মনে করুন উপরোক্ত লেখাতে Kushtia মুছে Dhaka লিখতে হবে। এজন্য Cursor Key সেট থেকে প্রথমে Upper Cursor (clip_image032) এবং পরে Left Cursor (clip_image034) প্রেস করে Kushtia এবং is লেখার মাঝে কার্সর অবস্থান করান।
clip_image036
কী বোর্ড থেকে একবার Backspace প্রেস করুন Kushtia শব্দ থেকে a লেখা মুছে যাবে। এভাবে আবার প্রেস করলে i মুছে যাবে। এভাবে সবগুলি অক্ষর মুছে Dhaka লিখে দিন।
clip_image038
Delete Key
Back Space কীর ডানে Delete লেখা কী টির নাম Delete Key. এই Key টাও লেখা মোছার জন্য ব্যবহার হয়। তবে Cursor যেখানে থাকে তার ডান পাশে লেখা অক্ষর একটা একটা করে মুছে যায়।
clip_image040
যেমন কার্সর কী সেট থেকে Right কার্সর কী প্রেস করে কার্সরকে is এবং my লেখা ওয়ার্ডের মাঝে রাখুন।
clip_image042
কী বোর্ড থেকে একবার Delete কী প্রেস করুন my থেকে m অক্ষর মুছে যাবে, আবারও Delete কী একবার প্রেস করুন y অক্ষর মুছে যাবে। এভাবে homeland শব্দটিও মুছে ফেলুন এবং লিখুন an anicent city. লেখা শেষে নিম্নরূপ দেখাবে- It is an anicent city.

Wednesday, May 28, 2014

Create, Save, Close and Open a file in MS Word


নতুন ফাঁকা Document/File খোলা
একটা ডকোমেন্টে কাজ করতে করতে সম্পূর্ণ নতুন অন্য একটা ফাঁকা ডকোমেন্ট দরকার হতে পারে। MS-Word এ একসাথে অনেকগুলো ডকোমেন্ট খুলে কাজ করা যেতে পারে। নিচের Step গুলো অনুসরণ করুন।
1. File বাটনে ক্লিক করুন। New, Open..., Close, Save ইত্যাদি আইটেমসহ ড্রপ ডাউন আসবে।
2. এরপর New (File>New বা Alt+F,N অথবা Ctrl+N) এ ক্লিক করুন।
3. বাম দিকে প্রচুর Templates থাকবে। Blank Document-এ ডাবল ক্লিক করুন বা Blank Document-এ ক্লিক করে ডান দিকে Create বাটনে ক্লিক করুন
clip_image005
সম্পূর্ণ ফাঁকা একটি নতুন ডকোমেন্ট আসবে এবং স্ক্রীনের উপরের দিকে বামে লম্বা একটি রেখা জ্বলবে এবং নিভবে অর্থাৎ কার্সর (Insertion Point) দেখা যাবে। ইচ্ছামত টেক্সট টাইপ করুন।
(clip_image007) ফাইল Save (সংরক্ষণ) করা
আমাদের তৈরী করা ডকোমেন্টের বিভিন্ন টেক্সট বা অন্যান্য উপাদান (টেবিল, ছবি ইত্যাদি) লেখায় বা সংযোজনের পর ফাইলটিকে Save করার প্রয়োজন হয়। ডকোমেন্টটি ছোট হতে পারে আবার একাধিক পৃষ্ঠা সম্বলিত বড় ডকোমেন্ট হতে পারে। বড় ডকোমেন্টের জন্য একই দিনে সব কাজ হবে তা নয়। প্রথমে ডকোমেন্টের কিছু অংশ লিখে বা নতুন ফাইল নিয়ে সেটিকে সেভ করতে হয় পরবর্তী সময়ে বা পরের দিন আবারও আগের লেখা অংশের পর থেকে শুরু করে বাকী লেখা লিখে সেভ করতে হয়। অর্থাৎ বর্তমানে যে কাজটুকু করা হলো সেটুক Save করে রেখে, পরে পুনরায় সেটি খুলে তার পরবর্তী অংশ থেকে কাজ শুরু করতে হয়। কাজ করতে করতেও কিছুক্ষণ পর পর কাজটি সেভ করতে হয়, নইলে কারেন্ট চলে গেলে অথবা অন্য কোন কারণে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলে এই কাজগুলো Save না থাকলে হারিয়ে যাবে। কম্পিউটার প্রতিটি ডকোমেন্ট বা ফাইলকে একটি নির্দিষ্ট নাম দিয়ে সেভ করে রাখে। প্রথম বার কম্পিউটারকে নামটি লিখে দিতে হয় এবং পরবর্তীতে একই নামে ফাইলটি সেভ করলে আর নতুন করে নাম দেওয়ার প্রয়োজন পরে না।
Save করা
1. (Word2007) মাউস পয়েন্টার দ্বারা Office বাটনের উপর ক্লিক করুন। New, Open..., Close, Save... ইত্যাদি লেখাসহ একটি ড্রপ ডাউন আসবে।
clip_image011
2. (Word2010/2013) মাউস পয়েন্টার দ্বারা File লেখা বাটনের উপর ক্লিক করুন। New, Open..., Close, Save... ইত্যাদি লেখাসহ একটি ড্রপ ডাউন আসবে।
3. এই ড্রপ ডাউন থেকে Save এ ক্লিক করুন। (File> Save) অথবা (Alt+F,S বা Ctrl+S)
clip_image012clip_image013clip_image015
সামনে Save As নামক ডায়ালগ বক্স আসবে। (Word 2013 এর জন্য Current ফোল্ডার এ Document বা Browse করে ফোল্ডার নির্ধারন করে দিতে হবে)
লক্ষ্য করুন ডায়ালগ বক্সের উপরে বাম দিকে টাইটেল বারের উপর Save As লেখা আছে। অর্থাৎ এই ডায়ালগ বক্সটির নাম Save As ডায়ালগ বক্স। এর নিচে Save In লেখা এবং তার নিচে My Document লেখা থাকবে। নিচে File Name এবং Save as type নামে দুইটি অপশন আছে। এছাড়াও কয়েকটি Save, Cancel, Tools, নামের বাটন রয়েছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখন আমরা ফাইলের একটি নাম দিয়ে ফাইলটি Save করবো।
4. নিচের দিকের File Name লেখা অপশনের ডানদিকের ঘরে ক্লিক করুন এবং ফাইলের একটি নাম লিখুন। যেমন Nova 1।
clip_image017
5. শেষে ডায়ালগ বক্সের নিচের ডানদিকে অবস্থিত Save বাটনে ক্লিক করুন।
6. Do you want to save changes you made to ...... প্রশ্নসহ ডায়ালগ বক্স আসলে। Save বাটনে ক্লিক করুন।
ফাইলটি My Document নামের ফোল্ডারে Nova 1 নামে Save হবে। লক্ষ্য করুন Word স্ক্রীনের উপরে বামদিকে টাইটেল বারে Micrsoft Word লেখার সাথে ফাইলের নাম Nova 1 দেখা যাবে।
clip_image020
এভাবে আবারও কয়েক লাইন টেক্সট টাইপ করে File> Save কমান্ড দিন। লক্ষ্য করুন, প্রথমবারের পর আর ডায়ালগ বক্স আসবে না। অর্থাৎ এখন যতবারই সেভ করুন, ফাইলটি Nova1 নামে সেভ হতে থাকবে। মনে রাখবেন, ডকুমেন্টে কাজ করার সময় কিচ্ছুক্ষন পরপর ফাইলটি সেভ করতে হবে নইলে কোন কারনে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলে শেষবার সেভ করার পর যে অংশটুকু টাইপ করা হয়েছে সেটুকু আর পাওয়া যাবে না।
কাজ করা শেষে File বাটন থেকে Save এ ক্লিক করুন। (File> Save) অথবা (Alt+F,S বা Ctrl+S)।

বর্তমান ফাইলটি Close করা
বর্তমান ফাইলটিকে ইতিমধ্যেই Save করা হয়েছে। এখন আমরা ফাইলটিকে Close করবো। নিম্নোক্ত কমান্ড Step by Step প্রয়োগ করুন।
1. File বাটনে ক্লিক করে ড্রপ ডাউন আসলে সবচেয়ে নিচে অবস্থিত Close বাটনে ক্লিক করুন। (Home, Insert ইত্যাদি লেখা ট্যাবের সবচেয়ে ডানে Close বাটনে (clip_image035) ক্লিক করেও কাজটি করা যাবে)
clip_image039
Do you want to save changes you made to ...... প্রশ্নসহ ডায়ালগ বক্স আসবে। Don’t Save বাটনে ক্লিক করুন।
clip_image042
ফাইলটি বন্ধ হয়ে যাবে।
আগে সেভ করে রাখা ফাইল Open করা
বিভিন্ন সময়ে কাজের প্রয়োজনে আমরা বিভিন্ন ধরনের ফাইল টাইপ করে আলাদা আলাদা নাম দিয়ে নির্দিষ্ট লোকেশনে (ড্রাইভ এবং ফোল্ডারে) সেভ করে রাখি। পরবর্তীতে সেই ফাইল খুলে Print বা বিভিন্ন রকমের এডিটের প্রয়োজন হতে পারে। মোট কথা আগেই তৈরী করে রাখা ফাইল বার বার খোলার প্রয়োজন হতে পারে। পুরাতন ফাইল খুলতে নিন্মোক্ত কমান্ড প্রয়োগ করুন।
1. মাউস পয়েন্টার দ্বারা File বাটনের উপর ক্লিক করুন ড্রপ ডাউন আসবে।
2. ড্রপ ডাউন থেকে Open বাটনে ক্লিক করুন। (File>Open বা Alt+F,O অথবা Ctrl+O)।
Open ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানেও Save As ডায়ালগ বক্সের মত Look in বক্সে ফাইলের লোকেশন, File Name, File of type, আইকন এবং বিভিন্ন বাটন থাকবে। Look in বক্সের নিচের ঘরে Word-এ তৈরী বিভিন্ন ফাইলের নাম দেখা যাবে। বক্সে কাঙ্খিত ফাইলের লিষ্ট না থাকলে একটি Vertical স্ক্রোল বারের উর্ধ্বমুখী বা নিম্নমুখি তীরে ক্লিক করলে অবশিষ্ট ফাইলগুলো দেখা যাবে।
3. ফাইলের লিষ্ট থেকে পছন্দের ফাইলটি (যেমন Nova1) ক্লিক করে সিলেক্ট করুন এবং ডায়ালগ বক্সের ডানদিকের নিচের প্রান্ত থেকে Open বাটনে ক্লিক করুন।
clip_image046
আপনার সিলেক্ট করা ফাইলটি খুলে যাবে। প্রয়োজনীয় এডিট করে ফাইলটি সেভ করে বন্ধ করুন।
Word থেকে বের হওয়া
ফাইলে কাজ করতে না চাইলে ফাইল Close করা হয়। কিন্তু Word এ আর কাজ করতে না চাইলে সম্পূর্ন Word বন্ধ করে দিতে পারি। নিচের কমান্ড প্রয়োগ করুন।
1. Office/File বাটনে ক্লিক করুন এবং ড্রপ ডাউনের নিচে ডানদিক থেকে Exit বাটনে ক্লিক করুন।
Word বন্ধ হবে। কোন ফাইল খোলা থাকলে এবং শেষ বার এডিটের পর Save করবেন কিনা এই ডায়লগ বক্স আসলে Save করুন।
Tips : File>Close কমান্ডের মাধ্যমে প্রথমে File কে Close করে পরে File>Exit কমান্ডের মাধ্যমে MS-Word থেকে বের না হয়ে সরাসরি File>Exit কমান্ড বা তার বিকল্প কমান্ড দিয়ে থাকলে, ফাইল সেভ করবে কিনা সেই প্রশ্নসহ ডায়ালগ বক্স আসবে, এক্ষেত্রে সেভ না করার জন্য No বাটনে ক্লিক করতে হবে। 

Tuesday, May 27, 2014

A brief history of Computer


কম্পিউটারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
খৃষ্টপূর্ব ৫০০ বছর থেকে ২০০৮-এর মধ্যে কম্পিউটারের ধারাবাহিক অগ্রগতি
কম্পিউটার তৈরী করা হয়েছে গণনাা করার জন্য। কম্পিউটার সৃষ্টির আগে বিভিন্ন বিজ্ঞানী গণনার জন্য বিভিন্ন গননা যন্ত্র আবিষ্কার করেন। তারই ফলাফল হিসাবে আজকের উন্নত কম্পিউটার।
500BC
ABACUS নামে এক ধরনের গননা যন্ত্র ব্যবহার করা হতো তখনকার চিনে। এরপর কাছাকাছি একটি যন্ত্র ব্যবহার শুরু হয় জাপানে এটির নাম SOROBAN. চিনের ABACUS-এর উপরের দিকে ২টি সারি এবং SOROBAN এর উপরের দিকে ১টি সারি বিদ্যামান। SOROBAN এর উপরের সারিকে বলে Heaven এবং নিচের ৪টি সারিকে বলে Earth. এই যন্ত্র এখনও চিন, জাপান ও রাশিয়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি যোগ ও বিয়োগ করতে পারে।
clip_image002[5] clip_image004[5]
ABACUS SOROBAN
1617
John Napier সৃষ্টি করেন logarithms. এটিকে মোট নয়টি করে সারিতে নাম্বার কে আড়াআড়ি সাজানো হয়। এটিকে বলা হয় NAPIER’S BONES. এটি গুন ও ভাগ করতে সক্ষম। এটি ১৭ শতাব্দীর শুরু থেকে ১৯ শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত চলতে থাকে।
clip_image006[5] clip_image008[5]
1642
ফ্রেঞ্চ গনিতবিদ Blaise Pascal আবিষ্কার করেন Pascal’s Calculator বা PASCALINE. এটি পৃথিবীর প্রথম ক্যালকুলেটর।
clip_image010[4] clip_image012[4]
1822
ব্রিটিশ গনিতবিদ Charles Babbage আবিষ্কার করেন Different Engine. তাকেই কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
clip_image014[4] clip_image016[4]
Charles Babbage                              Different Engine
1842
Charles Babbage আবারও আবিষ্কার করেন Analytical Engine. এটি ছিল সম্পূর্ন অটোমেটিক এবং সব ধরনের গাণিতিক কাজে সক্ষম। এটি প্রোগ্রাম সংরক্ষন করতে পারতো এবং Instruction মেনে চলতে পারতো। এটিতেই প্রথম 0 এবং 1 বাইনারি সিষ্টেম ব্যবহার করা হয়। Charles Babbage এর বান্ধবী এবং বিখ্যাত কবি Lord Byron এর মেয়ে Lady Ada Augasta Byron এই বাইনারি ইনসট্রাকশন এর সূচনা করেন। তাকেই পৃথিবীর প্রথম প্রোগ্রামার বলা হয়।
clip_image018[4] clip_image020[4]
Lady Ada Augasta              Byron Analytical Engine
1889
বিদ্যুত দ্বারা চালিত প্রথম মেশিন হচ্ছে HOLLERITH MACHINE. এটি আবিষ্কার করেন HERMAM HOLLERITH. এটিতে একটি মেশিন ডাটা রেকডিং করতো এবং অন্য মেশিন রের্কড করা ডাটা ক্যালকুলেশন করতো। এই মেশিনে নাম্বার এবং Text উভয়ই পড়তে পারতো। এটিতেই প্রথম Punched Card ব্যবহার করা হয়। এটির অপর নাম Tabulating Machine.
clip_image022[4]
1930
হাভার্ড ইউনিভারসিটির Howard Aiken ও IBM (International Business Machine) যৌথভাবে প্রথম ইলেকট্রিক্যাল কম্পিউটার আবিষ্কার করেন। এটির নাম ছিল MARK-1. এখান থেকেই শুরু হয় প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার।
clip_image024[4]
1936
Dr. JOHN ATANASOFF এবং JOHN BERRY আবারও কম্পিউটারকে উন্নত করেন। তাদের কম্পিউটারের নাম ছিল ABC (Atanasoff Berry Computer) কম্পিউটার।
clip_image026[4] clip_image028[4]
1943
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের কোড ভাঙার জন্য একটি ইলেকট্রিনিক কম্পিউটার আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী ALAN TURING COLOSSUS. ১৯৭০ সালের পরে এটির ব্যাপারে জানা যায়।
1943
J. Presper Eckert এবং John Mauchly আবিষ্কার করেন ENIAC (Electronic Numerical Integrator And Calculator) এটিই সাধারনের উদ্দেশ্যে প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার। এটির ওজন ছিল 30 টন, এটিতে 18000 ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হয়েছিল। এটি 30 থেকে 50 ফুট জায়গা নিত এবং 160 কিলোওয়াট শক্তি লাগতো।
clip_image030[4]
ENIAC
1951
এখন পর্যায়ক্রমে EDVAC (Electronic Discrete Variable Automatic Computer), EDSAC (Electronic Delay Storage Automatic Computer) এবং UNIVAC (Universal Automatic Computer) বাজারে আসে। এটি বানিজ্যিক ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার।
clip_image032[4]
1953
বানিজ্যিক ভাবে প্রথম সফল কম্পিউটার হচ্ছে IBM-650 মডেম। প্রথমে এটি মাত্র 50টি তৈরী করা হলেও পরে আবারও 1000 এর বেশী তৈরী করে বাজারে ছাড়ে IBM কোম্পানী।
1957
John Backjar আবিষ্কার করেন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ FORTRAN (Formula Translation).
1958
Jack Kilby আবিষ্কার করেন Integrated Circuts (IC). যা কিনা বিদ্যুৎ প্রবাহের গতিপথের এক পরিপূর্ণ রূপ আবিষ্কার হয় এবং বদলে যায় কম্পিউটার প্রজন্মের। কম্পিউটার হয়ে উঠে অধিক গতি ও মেমরী সম্পন্ন।
clip_image034[4]
1960
Dr. Grass Hopper আবিষ্কার করেন বিজনেস অ্যাপলিকেশন ল্যাঙ্গুয়েজ COBOL.
1965
Dr. John Kamony আবিষ্কার করেন উন্নত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ BASIC এবং প্রথম Mini Computer এর আবিষ্কার হয়।
1971
Intel Corporation এর Dr. Tade Haff কম্পিউটার চিপ এর উন্নতি সাধান করেন। বাজারে আসে Intel-4004 চিপ। শুরু হয় মাইক্রো কম্পিউটারের পথচলা।
clip_image036[4]
1975
ইথারনেটের মাধ্যমে প্রথম LAN (Local Area Network) চালু হয়
1976
Stiff Jobs এবং Stiff Oiesniak প্রথম Apple কম্পিউটার বাজারে আনেন।
1979
VISICALC- নামে প্রথম স্প্রেডশীট প্রোগ্রাম বাজারে আনেন- Bob Frankstune এবং Dan Bricklin.
1980
Ms – Dos এর সাফল্য পান Bill Gets তিনি IBM ও Microsoft একসাথে কাজ করে ছিলেন।
clip_image038[4] clip_image040[4]
1981
IBM PC প্রথম বাজারে আসে।
clip_image042[4]
1982
বাজারে COMPAQ কোম্পানী PC নিয়ে প্রবেশ করেন।
1983
বাজারে আসে স্প্রেডশীট LOTUS-123.
1984
Hewlet Packared (HP) প্রথম বাজারে লেজার প্রিন্টার আনেন।
clip_image044[4]
1987
উন্নত প্রযুক্তির 80386 প্রসেসর বাজারে আসে।
clip_image046[4]
1988
ইন্টেল বাজারে অধিক শক্তির প্রসেসর 486 (80486) বাজারে আনেন।
1992
মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ 3.1 বাজারে আসে।
1993
Mark Endersoহ একটি গ্রাফিক্যাল ওয়েব ব্রাউজার Mosaic আবিষ্কার করেন। তিনি Netscape Communications Corporation এর সাথে যুক্ত হন।
1994 - Mark Enderson এবং Jim Clark আবিষ্কার করেন Netscape Navigator 1.0.
1995 - বাজারে আসে পূর্নাঙ্গ অপারেটিং সিষ্টেম Windows 95.
clip_image048[4]
1997
মাইক্রোসফ্টের উইন্ডোজ এক্সপ্লোবার ইন্টারনেটে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। Pentium II প্রোসেসর আবিষ্কার হয়।
1998
মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ ৯৮ বাজারে আসে। ইন্টরনেটের জন্য আসে নতুন হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যার।
1999
ইন্টেল বাজারে আনে Pentium III প্রসেসর। মাইক্রোসফ্ট আনে Office 2000.
2000
বাজারে আসে উইন্ডোজ 2000 অপারেটিং সিষ্টেম। 1.4GH2 গতি র প্রেন্টিয়াম-4 মেশিন এবং Windows ME নামে আরেকটি ভার্সন।
2001
উইন্ডোজ XP-র আবিষ্কার হয়। বাজারে আসে e-books.
2002
Microsoft.net বাজারে আসে। DVD রাইটারও বাজারে আসে।
2003
WiFi (Wireless fidelity) এবং Bluetooth বাজারে আসে। PC-র সাথে যুক্ত হয় Mobile Phone.
clip_image050[4] clip_image052[4]
2004
LCD মনিটর অ্যাপলের iMac G-5, iPod, Linux, Unix অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আসে।
clip_image054[4]
2005
অ্যাপল i-Pod বাজারে আসে।
2006
বাজারে আসে অপারেটিং সিস্টেম Windows Vista.
clip_image056[4]
2007
বাজারে আসে Office -2007 এবং Core to due, Duel Core ও Quard Core মাইক্রো প্রোসেসর।
clip_image058[4]
2008
বাজারে আসে Adobe Creative Suite Pro 3.
clip_image060[4]
2009
বাজারে আসে Adobe Creative Suite Pro 4 এবং Corel Draw X5.
2010
বাজারে আসে অপারেটিং সিস্টেম Windows 7.0.
2011
বাজারে আসে Office -2010 এবং Core I3. Core I5 মাইক্রো প্রোসেসর।
2013
বাজারে আসে Office -2013 এবং Core I7 মাইক্রো প্রোসেসর, অপারেটিং সিস্টেম Windows 8.0. & Windows Blue, Adobe Creative Suite CS6, Windows 8 Phone।
2014
বাজারে আসে Adobe Creative Suite CC, Windows 8 Phone।

Sunday, May 11, 2014

এক্সেল শেখার বই Microsoft Excel Version 2007, 2010 and 2013


মাস্টারিং মাইক্রোসফট এক্সেল। লেখক: বাপ্পি আশরাফ। দাম: ২৮০ সিডিসহ ৩৩০ টাকা। পৃষ্ঠা: ৩৭৬। প্রকাশক: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী, ঢাকা।
অফিসের হিসাব কষার কাজে মাইক্রোসফট এক্সেল বেশ জনপ্রিয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোসফট এক্সেলেরও বেশ কয়েকটি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। প্রায় প্রতিটি নতুন সংস্করণেই যুক্ত হয়েছে নতুন কিছু সুবিধা, এসেছে কিছু কিছু পরিবর্তন। আর মাইক্রোসফট এক্সেলের সবকিছু নিয়েই প্রকাশিত হয়েছে মাস্টারিং মাইক্রোসফট এক্সেল শীর্ষক বইটি। লিখেছেন বাপ্পি আশরাফ।
যাঁরা কম্পিউটার সম্পর্কে কম জানেন কিংবা মাইক্রোসফট এক্সেল সম্পর্কে ভালো জানেন না, তাঁদের জন্য বইটি খুব কাজের। বইটিতে এক্সেল ২০০৭, ২০১০ এবং ২০১৩ সংস্করণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে।
বইতে ১৮টি অধ্যায়ের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে এক্সেলের নানা বিষয়। প্রতিটি অধ্যায়ের বিষয়ের সঙ্গে রয়েছে প্রয়োজনীয় ছবি ও বর্ণনা। এর মাধ্যমে শেখা যাবে এক্সেল শুরু করার বিভিন্ন ধরনের কৌশল, সম্পাদনা করা, চার্ট বা গ্রাফ তৈরি করা, ফরম্যাট করা, ডেটা-সংক্রান্ত নির্দেশ, গাণিতিক কার্যাবলি, ছবি সংযোজন, ওয়ার্কশিট প্রিন্ট করাসহ প্রতিটি সংস্করণ পরিচিতি ইত্যাদি। এ ছাড়া পেজ সেটআপ করা, এক্সেল কাস্টমাইজড সফটওয়্যার সম্পর্কেও ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটির সঙ্গে আছে একটি বিশেষ সিডি। এতে প্রয়োজনীয় টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে।
রাহিতুল ইসলাম  http://www.prothom-alo.com/technology/article/212326/এক্সেল_শেখার_বই